ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে কমনওয়েলস সংস্থার ৫৯তম কাউন্সিল ও তথ্যপ্রযুক্তি এবং টেলিযোগাযোগ ফোরামের বৈঠক। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ২ অক্টোবর ঢাকায় দ্বিতীয়বারের এই আয়োজন করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এতে কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলো ছাড়াও অন্যান্য দেশের টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রী, সচিব, রেগুলেটর প্রধান, সরকারি, বেসরকারি সংস্থার পদস্থ কর্মকর্তাসহ টেলিকম ও তথ্যপ্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট দেশী-বিদেশী প্রায় তিন শ’ প্রতিনিধি অংশ নেবেন। আগামী সোমবার ঢাকার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করবেন। সকাল ৯টা থেকে অনুষ্ঠিতব্য এ আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এ কে এম রহমত উল্লাহ্ এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। উদ্বোধনী বক্তব্য রাখবেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান মো: জহুরুল হক এবং কমনওয়েলথ টেলিযোগাযোগ সংস্থার ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব গিসা ফুয়াতাই পারকেল। ফোরামের বিভিন্ন কর্ম অধিবেশন এবং কাউন্সিল মিটিং একই ভেনুতেই অনুষ্ঠিত হবে। অনুষ্ঠানের সার্বিক প্রস্তুতি পর্যালোচনা করার জন্য কমনওয়েলথ টেলিযোগাযোগ সংস্থার ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব গিসা ফুয়াতাই পারকেল এবং সংস্থাটির আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠান ব্যবস্থাপক রবার্ট হেম্যান গত মঙ্গলবার ঢাকা সফরে এসেছেন। সিটিও বার্ষিক ফোরাম ২০১৯ কমনওয়লেথভুক্ত দেশগুলোর সরকার, নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান, অপারেটর, ইন্ডাস্ট্রি তথা সব স্টেকহোল্ডারদরে জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম। এবারের এই ফোরামে ডিজিটাল রূপান্তরের জন্য ব্রডব্যান্ড পরিকল্পনা, বৈশ্বিক সেবা তহবিলের পরিবর্তিত ধরন, ওভার দ্য টপ সেবা, তরঙ্গ নিরপেক্ষতার প্রভাব, সাইবার নিরাপত্তা, ডেটা সুরক্ষা নীতিমালা, ব্লক চেইন ও বৈশ্বিক সুবিধা, তরঙ্গ ব্যবস্থাপনা এবং তথ্যপ্রযুক্তিতে তারুণ্যসহ বিবিধ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। এবারের আয়োজনের প্রতিপাদ্য ‘টুওয়ার্ডস এ ডিজিটাল কমনওয়েলথ।’ কমনওয়েলথভুক্ত যেকোনো সংস্থার মধ্যে সিটিও সবচেয়ে প্রাচীন এবং সর্ববৃহৎ সংস্থা। বর্তমানে এর সদস্য দেশের সংখ্যা ৫৩টি। বাংলাদেশ সিটিওর একটি পূর্ণ সদস্য দেশ।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা